মোঃ নুর ইসলাম মৃধা,স্টাফ রিপোর্টারঃ
পটুয়াখালীর সদর ইউনিয়ন লোহালিয়ার কুড়িপাইকা গ্রামের নাজমা বেগম স্বামীঃবনি আমিন একজন অসহায় মহিলা তার সরকারের দেওয়া বন্দোবস্ত জমি থেকে উচ্ছেদের পায়তারা করছে সন্ত্রাসী ফোরকান গংরা এমন সংবাদ পাওয়া যায়।
তাদের অসহায়ত্বতা দেখে নাজমা ও তার স্বামী বনি আমিনের নামে ১০/১১/০৪ সালে সরকার ০৭ পটু/২০০৩-২০০৪ নং বন্দোবস্ত কেসে প্রাপ্ত ৯৫ নং কুড়িপাইকা মৌজার ১৬২১ নং খতিয়ানে ৩১৯৯/৩ ও ৬৯০ নং দাগে ০.৪১ +০.১৯ মোট ০.৬০ শতাংশ জমি বন্দোবস্ত মুলে ভোগ দখল করে। ৬৯০ নং দাগের জমিতে ঘর বাড়ি নির্মাণ করে বসবাস আসছে দীর্ঘদিন ধরে। এই জমির ৬৯০ নং দাগের ০.১৯ শতাংশ জমির অবস্থান প্রতাপপুর বাজারের রাস্তার পূর্বপার্শে।এই জমিতে নাজমার ছেলের ১ টি দোকান ও তাদের বসতঘর আছে। ঘটনার দিন গত ১৯/০৮/২০২৩ তারিখ আগুনে রাস্তার পাশে থাকা নাজমার ছেলের দোকান পুরে যায়।
আগুনে বসত ঘরের কোনো খতি হয়নি। আগুনে রাস্তার পাশের দোকান পুরে জাওয়ায় ১/ফোরকান মুন্সি (৫০)পিতাঃ মজিদ মুন্সি ২/সতিষ চন্দ্র শীল (৫৫) পিতাঃ ভুবন চন্দ্র শীল ৩/এসমাইল খান(৫৫)পিতাঃআমজেদ খান ৪/হারুন মুন্সি (৫৫) পিতাঃমজিদ মুন্সি সর্ব সাং কুড়িপাইকা। স্থানীয় নাম প্রকাশ না করার দাবীতে বলেন,এসব কাজের মুলে আছেন হোসেন মেম্বার ৯ নং ওয়ার্ড। তার সাহসে এই সন্ত্রাসীরা নাজমা ও বনি আমিনের সরকারি বন্দোবস্ত জমিতে প্রতাপপুর বাজারে জোড় করে দোকান নির্মাণ করতে চায়। তাই নাজমা ও তার পরিবারকে হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাচ্ছে সন্ত্রাসী ফোরকান গংরা। এ বিষয় পটুয়াখালীতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি মামলা করে নাজমা বেগম। যা হলো এম,পি মামলা নং-১০৮/২০২৩ সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়,ফোরকান গংরা এলাকার প্রভাবশালী লোভী প্রকৃতির লোক। আর নাজমা ও বনি আমিন গরীব অসহায় শান্ত প্রকৃতির লোক। তারা ১০/১১/২০১৪ ইং তারিখ থেকে জমিতে বসবাস করে আসছে।বর্তমানের দোকান পুরে জাওয়ার কারনে দোকান নির্মাণ করতে চাইলে সন্ত্রাসীরা তাদের মৃত্যুর ভয় দেখাচ্ছে এবং তাদের সরকারের দেওয়া জমিতে দোকান নির্মাণ করতে বাঁধ প্রধান করে।এহেন সন্ত্রাসী কার্যকলাপের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানিয়েছেন নাজমা ও তার পরিবার।