গাইবান্ধা জেলার প্রতিনিধি ,মোঃ আব্দুল খালেক মিয়া:-  কালের ইতিহাসে বাংলার প্রধান অর্থকরী ফসল হিসেবে পাটের গৌরবময় অবদান রয়েছে। পাটের আরেক নাম সোনালি আঁশ। চিরসবুজ বাংলার অকৃত্রিম বন্ধু। একসময় নদীমাতৃক দেশজুড়ে যেদিকে তাকানো যেত সেদিকেই ছিল সবুজ পাটের ক্ষেত। পাট জলবায়ু সহনশীল ফসল। কারণ সাময়িক খরা কিংবা জলাবদ্ধতায় পাটের তেমন ক্ষতি হয় না। পাট উৎপাদনে খুবই কম সার লাগে। মজার ব্যাপার হল, নির্মল বাতাস সৃষ্টির অন্যতম কারিগর পাটগাছ। কারণ পাটগাছ বাতাস থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে আর অক্সিজেন ত্যাগ করে যা গ্রহণ করে আমরা বেঁচে আছি। গাইবান্ধা জেলার বিভিন্ন স্থানে পাট চাষ করা হয়েছে এবারও কিন্তু অতি তাপমাত্রা সার ডিজেল ,তেলের দাম ও শ্রমিকের মূল্য বৃদ্ধি হওয়ায় কৃষকরা পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছে।