এ এম রিয়াজ কামাল হিরণ, চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

এ বিষয়ে পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে ‘ইনক্রিডিবল এগ’য়ের তথ্যানুসারে, সিদ্ধ ডিম রেফ্রিজারেটরে সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হলে সপ্তাহখানেক ভালো থাকে। তবে খোসা ছাড়ানো সিদ্ধ ডিম অবশ্যই টাটকা খেতে হবে। অর্থাৎ যেদিন সিদ্ধ করা হবে সেদিনই খেতে হবে।

ডিম পুষ্টি উপাদানে ভরপুর একটি প্রাকৃতিক খাদ্য। একে প্রোটিন এবং পুষ্টি উপাদানের পাওয়ার হাউসও বলা হয়ে থাকে। শিশু থেকে বৃদ্ধ, সব বয়সের জন্য ডিম একটি অত্যন্ত উপাদেয় খাদ্য। বলা হয়ে থাকে, ‘যদি সুস্থ থাকতে চান, প্রতিদিন একটি করে ডিম খান’। তবে অনেকেই ডিম সিদ্ধ করে রেখে দেন দীর্ঘসময়। বিশেষ করে পথেঘাটে ফেরিওয়ালারা ডিম সিদ্ধ করে বিক্রি করেন এবং সেই ডিম অনেকক্ষণ আগে সিদ্ধ করায় তা আদৌ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি কি না সেটা জানা জরুরি।

অনেকেই সকালের নাস্তায় সিদ্ধ ডিম খান, আবার অনেকেই অফিসের টিফিনেও ডিমসিদ্ধ নিয়ে যেতে পছন্দ করেন। কিন্তু সকালে সিদ্ধ করে রাখা ডিম দুপুরবেলা খাওয়া কি ঠিক?

সিদ্ধ করা ডিম ভালো রাখার জন্য সবার আগে তাপমাত্রার দিকটা খেয়াল রাখা উচিত। কারণ ডিম সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে ৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম তাপমাত্রা হওয়া জরুরি। এই তাপমাত্রায় রেখে ডিম খোসাসহ ফ্রিজে রেখে দিলে সপ্তাহখানেক ভালো থাকবে। কোনও ভাবেই খোসা ছাড়ানো সিদ্ধ করা ডিম ফ্রিজে রাখবেন না।